Top Menu

Comments

Blog Archive

Ad Home

Videos

3/Food/recent-videos

Technology

3/Technology/small-col-left

Sports

3/Sports/small-col-right

Fashion

3/Fashion/big-col-right

Recent Posts

Business

3/Business/big-col-left

Header Ads

Header ADS

Nature

3/Nature/post-grid

Comments

3/recent-comments

Home

Custom Widget

3/Business/post-per-tag

main Slider

4/Business/slider-tag

Laptop & PC

Mobile phone

Recent in Sports

3/Sports/post-per-tag

Recent

3/recent-posts

New Topics

পেনড্রাইভ কেনার আগে...

04:54
পেনড্রাইভ তো এখন নিত্যপ্রয়োজনীয় ডিভাইসগুলোর মধ্যে অন্যতম। ডাটা আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে নির্ভরযোগ্য এবং সবচেয়ে হালকা মাধ্যম হলো পেনড্রাইভ। ব্যবহারকারী কী ধরনের কাজ করবে, তার ওপর ভিত্তি করে পেনড্রাইভের মেমরি সাইজ ঠিক করা উচিত। যদি আপনার কাজকর্ম অনেক বেশি ডাটা নিয়ে হয়ে থাকে, তবে আপনার জন্য বাজারে রয়েছে ৩২ থেকে ৫১২ গিগাবাইট পর্যন্ত পেনড্রাইভ। ডাটা ট্রান্সফার স্পিড একটি অন্যতম জরুরি বিষয়। বাজারে এখন সর্বত্র ইউএসবি ৩.০ জেনারেশনের পেনড্রাইভ পাওয়া যায়। যার দাম একটু বেশি এবং সর্বনিম্ন ৩০ মেগাবাইট থেকে সর্বোচ্চ ৪.৮ গিগাবাইট পার সেকেন্ড স্পিডে ডাটা আদান-প্রদান করতে পারে। কিন্তু ইউএসবি ৩.০ জেনারেশন পেনড্রাইভ সমর্থন করে এমন ল্যাপটপ বা ডেস্কটপগুলোতেই শুধু এটি ডাটা আদান-প্রদানে এমন স্পিড দেবে, অন্যথায় তা বাজারের সাধারণ অর্থাৎ ইউএসবি ২.০ সংস্করণের মতো কাজ করবে। কেনার আগে নিশ্চিত হয়ে নিতে হবে, ব্যবহারকারী যে অপারেটিং সিস্টেমে কাজ করে, সেই অপারেটিং সিস্টেমে ওই পেনড্রাইভের সংস্করণটি সমর্থন করবে কি না। সাধারণত সব পেনড্রাইভই উইন্ডোজ এক্সপি থেকে উইন্ডোজ ১০ সব উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের সংস্করণগুলোতে সমর্থন করে। তবে আপনি যদি লিনাক্স কিংবা আইওএস ইউজার হন, সে ক্ষেত্রে আগে নিশ্চিত হয়ে তারপর কিনবেন। অনেকেই ব্র্যান্ডের পেনড্রাইভ খুঁজে থাকেন। বাজারে ট্র্যান্সসেন্ড, এ-ডাটা, অ্যাপাচার, এইচপি ব্র্যান্ডের পেনড্রাইভ সবচেয়ে বেশি চলছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে চায়নিজ ব্র্যান্ডের নিম্নমানের পেনড্রাইভগুলো ঠিকমতো ডাটা স্টোর করে রাখতে পারে না এবং ডাটা ট্রান্সফার হয় অনেক ধীরে ধীরে। এ ক্ষেত্রে ওয়ারেন্টি দেখে পছন্দের ব্র্যান্ডের মধ্যে বেছে নিতে পারেন আপনার পেনড্রাইভটি।
বাজারে সাধারণত ৮ গিগাবাইটের পেনড্রাইভ ৫০০-৬৫০ টাকার মধ্যে পাবেন। ১৬ গিগাবাইটের পেনড্রাইভের দাম পড়বে ১০০০-১২৫০ টাকার মধ্যে। যাঁরা একটু বেশি ডাটা ধারণে সক্ষম পেনড্রাইভ খুঁজছেন, তাঁরা ১৬০০-২০০০ টাকায় ৩২ গিগাবাইটের পেনড্রাইভ পেয়ে যাবেন। একটি বিষয় জেনে রাখতে হবে, যত দামি বা ভালো ব্র্যান্ডের পেনড্রাইভই হোক না কেন, নির্দিষ্ট সময়কাল পর্যন্ত ব্যবহারের পর সব পেনড্রাইভেরই ডাটা ট্রান্সফার রেট ধীরগতির হয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে ভালো স্পিড পেতে আরেকটি পেনড্রাইভ কিনে নেওয়াই উত্তম।

নতুন বছরে নতুন আঙ্গিকে স্যামসাং

04:44
বছর ঘুরে আবার আসলো প্রাণের বৈশাখ। বাংলা নতুন বছরে সবকিছু যেনো নতুন রূপ নেয়। প্রকৃতি যেনো নতুন করে জানাতে চায় পরিবর্তনের কথা। নতুনকে বরণ করে নেয়ার মাঝেই যেনো অপার আনন্দ। নতুন কিছু কে না ভালোবাসে? নতুন কিছু পাওয়ার আকাঙ্খা, আগ্রহ, উদ্দীপনা সবার মনেই নাড়া দেয়, আর নতুন বছরে সেই আকাঙ্খা পূরণের আশায় বুক বাঁধে সবাই।

নতুন বছরকে কেন্দ্র করে প্রযুক্তি বিশ্ব অত্যাধুনিক সব পণ্য নিয়ে ব্যবসায়িক পরিকল্পনা করে। মূলত প্রযুক্তি ব্যবহারকারীদের আকাঙ্খা পূরণে সচেষ্ট থাকে প্রযুক্তি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো। এই ধারণা মাথায় নিয়েই দক্ষিণ কোরিয়াভিত্তিক টেক জায়ান্ট স্যামসাং ক্রেতাদের জন্য নতুন গ্যালাক্সি এম ও গ্যালাক্সি এ সিরিজ বাজারে নিয়ে এসেছে। 
বিশ্বখ্যাত স্যামসাং ব্র্যান্ডের আধুনিক ফিচার সম্বলিত স্মার্টফোন এরকম কম বাজেটে বাজারে আগে আসেনি। গ্যালাক্সি এম সিরিজের স্মার্টফোনটি অতি কম বাজেটে পাওয়া যাচ্ছে। আধুনিক ও ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণের জন্য সবার হাতে কম মূল্যে উন্নত ডিভাইস তুলে দেয়ার ব্যাপারে প্রতিষ্ঠানটি দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। 
অন্যদিকে নতুন বছরকে স্বাগত জানাতে, নতুন যুগের সূচনা করতে, নতুন প্রজন্মের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে নতুনভাবে গ্যালাক্সি এ সিরিজ নিয়ে হাজির হয়েছে স্যামসাং।

কম্পিউটার দ্রুত গতির করার কিছু টিপস

20:39
Start থেকে Run-এ ক্লিক করে tree লিখে ok করুন। এতে র‌্যামের কার্যক্ষমতা বাড়ে।

**Ctrl + Alt + Delete চেপে বা টাস্কবারে মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Task Manager খুলুন।তারপর Processes-এ ক্লিক করুন। অনেকগুলো প্রোগ্রাম-এর তালিকা দেখতে পাবেন। এর মধ্যে বর্তমানে যে প্রোগ্রামগুলো কাজে লাগছে না সেগুলো নির্বাচন করে End Process-এ ক্লিক করে বন্ধ করে দেন। যদি ভুল করে কোনো প্রোগ্রাম বন্ধ করে দেন এবং এতে যদি অপারেটিং সিস্টেম এর কোন সমস্যা হয় তাহলে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন।

**কম্পিউটারের র‌্যা ম কম থাকলে কম্পিউটার ধীর গতির হয়ে যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে কম্পিউটার গতি কিছুটা বাড়ানো যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়ানোর জন্য প্রথমে My computer-এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে properties-এ যান। এখন Advance-এ ক্লিক করে performance এর settings-এ ক্লিক করুন। আবার Advance-এ ক্লিক করুন। এখন change-এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Initial size ও Maximum size-এ আপনার ইচ্ছামত size লিখে set-এ ক্লিক করে ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন। তবে Initial size-এ আপনার কম্পিউটারের র‌্যা মের size-এর দ্বিগুন এবং Maximum size-এ র‌্যা মের size-এর চারগুন দিলে ভাল হয়। 

** কন্ট্রোল প্যানেলে যান। Add or Remove-এ দুই ক্লিক করুন। Add/Remove windows components-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটির বাম পাশ থেকে অদরকারি প্রোগ্রামগুলোর পাশের টিক চিহ্ন তুলে দিন। তারপর Accessories and Utilities নির্বাচন করে Details-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটি থেকে যে প্রোগ্রামগুলো আপনার কাজে লাগে না সেগুলোর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন। এখন next-এ ক্লিক করুন। Successful meassage আসলে Finish-এ ক্লিক করুন।

ওয়াইফাইয়ের স্পিড বাড়াবেন যেভাবে

19:47
তথ্য প্রযুক্তির উৎকর্ষতায় ইন্টারনেট এখন প্রায় নিত্যপ্রয়োজনীয়। অফিস হোক বা বাড়ি, সোশ্যাল মিডিয়া বা মেইল চেক করা, সব ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের প্রয়োজন। তাই বাড়িতে এখন ওয়াইফাই রাউটার বসানোর চাহিদা বাড়ছে। কারণ, একদিকে যেমন একাধিক ডিভাইস এক সঙ্গে কানেক্ট করা যায়, তেমন ঘরের যে কোনও প্রান্তে বসে ইন্টারনেট সার্ফিং করা যায়।
তবে রাউটার বসালেও বেশ কিছু কারণে ইন্টারনেটের স্পিড ভালো মেলে না। এই ৫টি বিষয় মাথায় রাখলে সহজেই ওয়াই-ফাই স্পিড অনেকটা বাড়িয়ে নেওয়া যায়। দেখুন সেই ৫টি উপায় কী কী...
১. রাউটার বাড়ির মাঝখানে রাখুন:
সাধারণত কানেকশন নেওয়ার সময় তারের পরিমাণ কম রাখার জন্য জানালার পাশে ঘরের এক কোনে রাউটার রেখে দেওয়াই দস্তুর। সবচেয়ে ভালো কভারেজ পেতে রাউটারকে বাড়ির মাঝের ঘরে রাখুন। মনে রাখবেন, ওয়াই-ফাই ওমনি-ডাইরেকশনালি ছড়ায়। অর্থাৎ, চোঙ থেকে আওয়াজ যে ভাবে বার হয় অনেকটা সে রকমই রাউটারকে কেন্দ্র করে সিগনাল ছড়াতে থাকে। তাই এক কোনও রাখলে অর্ধেক সিগনাল বাড়ির বাইরে চলে যাবে। ফলে স্পিড এমনিতেই কম পাবেন।
২. চোখের উচ্চতায় রাখুন:
মাটি থেকে ৫ ফুট উচ্চতায় রাউটারটি বসালে সিগনাল সবচেয়ে ভালো মেলে। মোটামোটি নিজের চোখের উচ্চতায় রাউটার রাখুন। সিগনালে ব্যাঘাত ঘটাতে পারে এমন কোনও ডিভাইসের সঙ্গে রাউটার রাখবেন না। যেমন, কর্ডলেস ফোনের বেস, অন্য কোনও রাউটার, প্রিন্টার, মাইক্রোওয়েভ ইত্যাদি।
৩.  কম ডিভাইস কানেক্ট করুন:
বাড়িতে কোনও অনুষ্ঠান বা পার্টি রয়ছে। বন্ধুবান্ধব-আত্মীয়রা সকলেই আসছেন। ঠিক করলেন, বাড়ির ওয়াই-ফাই সকলের ব্যবহারের জন্য কানেক্ট করে দেবেন। সেই সঙ্গে নিজেও টুকটাক কাজ করে নেবেন। মনে রাখবেন এক সঙ্গে বেশি জিভাইস কানেক্ট করলে ওয়াই-ফাই স্পিড অত্যন্ত কমে যাবে। এখন বেশ কিছু রাউটারে ডিভাইস ব্লক করার অপশন রয়েছে। যদি দেখেন কোনও নির্দিষ্ট ডিভাইস বেশি ব্যান্ডউইডথ টেনে নিচ্ছে, তাকে ব্লক করুন। শুধুমাত্র ইন্টারনেট সার্ফ করার জন্য ওয়াই-ফাই ব্যবহার করতে বলুন। যদি কেউ কিছু ডাউনলোড করতে চান, তাঁকে অপেক্ষা করতে বলুন বা নিষেধ করুন।
৪. রিপিটার কানেক্ট করুন:
ওয়াই-ফাই স্পিড বেশ কিছুটা বাড়িয়ে দেবে রিপিটার। বাজারে এবং অনলাইন শপিং সাইটে বহু রিপিটার পেয়ে যাবেন। দাম মোটামোটি ১০০০ টাকা থেকে শুরু। কনফিগার করাও খুব সহজ। বাড়িতে যদি পুরনো কোনও ভালো রাউটার থাকে সেটাও রিপিটার হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে এর জন্য সেটিং পেজে গিয়ে কনফিগার করতে হবে।
৫. USB রাউটার ব্যবহার করুন:
রাউটার কেনার আগে দেখে নিন তাতে USB পোর্ট আছে কিনা। চেষ্টা করুন USB পোর্টযুক্ত রাউটার কিনতে। কারণ USB পোর্ট থাকলে তাতে এক্সটার্নাল হার্ড ড্রাইভ কানেক্ট করতে পারেন। এটা নেটওয়র্ক স্টোরেজের মতো কাজ করতে সমস্ত কানেক্টেড ডিভাইজের জন্য। অথবা প্রিন্টারও কানেক্ট করতে পারেন। এতে কোনও একটি ডিভাইসের সঙ্গে কানেক্ট করার প্রয়োজন পড়বে না। নেটওয়র্কে থাকা যে কোনও ডিভাইস থেকে প্রিন্ট দেওয়া যাবে। সাধারণত দেখা যায়, এ ধরনের রাউটার বেশ শক্তিশালী হয়। তাতে সিগনালও বেশ ভালো পাওয়া যায়।

বাঁচুন হ্যাকিংয়ের বহুল পরিচিত একটি ফাঁদ থেকে!

09:10
আজ আপনাদের পরিচয় করিয়ে দেব বহুল পরিচিত এবং বহুল ব্যাবহৃত একটি হ্যাকিং পদ্ধতির সাথে। আপনার সবারই এ বিষয়ে কিছু ধারনা আছে। পদ্ধতি টি হলো “ফিশিং” অনেকে আবার একে অনেক নামে ডেকে থাকেন। এই পদ্ধতিটি বিশ্বের নামি দামী হ্যাকাররাওব্যাবহার করে থাকে। এই ফাঁদে পা দেওয়া অনেক সহজ। আপনার অজান্তেই হ্যাক হয়ে যাবে আপনার একাউন্ট।
এই পদ্ধতিতে মূলত মূল সাইটের মতো করেই হুবহু আরেকটা নকল সাইট তৈরি করা হয়। এই নকল সাইটে লগিন করলেই আপনার পাসওয়ার্ড চলে যাবে হ্যাকার দের হাতে। আপনারা অনেকেই হয়তো পা দিয়েছেন এই ফাঁদে।
পিশিং সাইট যেভাবে তৈরি করা হয়:
এ ধরনের সাইট তৈরি করতে হ্যাকাররা প্রথমে মুল সাইটের মতো করে আরেকটা সাইট তৈরি করে। নকল সাইট বানাতে তারা ঐ সাইটের লগিন পেজ মানে হোম পেজের HTML কোড বের করে। কোন পেজের HTML কোড বের করার বিভিন্ন সফটওয়্যার ও অনলাইন টুল আছে। তারপর তারা ঐ পেজের লগিন এরিয়াকে মেইল সেন্ডারে রুপান্তরিত করে (যেটাকে আমরা নিজেদের সাইটে email to admin হিসেবে ব্যাবহার করে থাকি)। তারা ইউজার নেম এরিয়াকে মেইলের সাবজেক্ট ও পাসওয়ার্ড এরিয়াকে মেইলের মুল অংশ এবং লগিন বাটন কে সেন্ড বাটন হিসেবে সেট করে। এখন সাইট টিতে লগিন করলেই আপনার ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড চলে যাবে হ্যাকারদের ইমেইলে।
যেভাবে পিশিংয়ের ফাঁদে ফেলা হয়:
ধরুন আপনার যে ইমেইল ঠিকানা দিয়ে ফেসবুক বা অন্য কোন সাইটে রেজিষ্টেশন করা আছে। ঐ মেইলে আপনি ফেসবুক আপডেট পান। হ্যাকাররা ঠিক একই ধরনের মেইল লিখে আপনার মেইল ঠিকানায় পাঠাবে নকল সাইটের ইউ আর এল দিয়ে। তখন আপনি ওখানে ঢুকে লগিন করলেই আপনার নাম ও পাসওয়ার্ড পাচার হয়ে যাবে।
ফিশিং থেকে বাঁচবেন যেভাবে:
1. অপনি নিশ্চিত হয়ে নিন যে আপনি মূল সাইটে লগিন করছেন। এজন্য সাইটের URL চেক করে নিন।
2. আপনার পাসওয়ার্ড ও নাম সেভ করা থাকলে। আপনার ব্রাউজার একমাত্র আসল সাইটেই তা প্রদর্শন করবে।আজ আর নয়।

ব্যাকলিংক বা লিংক বিল্ডিং(ম্যানুয়াল অ্যান্ড অটো) স্টেপ বাই স্টেপ

05:49
এই   আর্টিকেলটি  আমার এলইডিপি স্টুডেন্টদের জন্য প্রস্তুত করা হয়েছিল ।
মার্কেট প্লেস গুলোতে লিংক বিল্ডিং এর অনেক কাজ পাওয়া যায়। অফ পেজ SEO এর ধাপ গুলোর মধ্যে লিংক বিল্ডং বা ব্যাক লিংক খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

প্রথমেই আসুন আগে জানি ব্যাকলিঙ্ক কি ?

ব্যাকলিংক এর মানে হলো একটি সাইট থেকে আপনার সাইটের জন্য লিংক পাওয়া।মনে করুন আপনার একটি ওয়েব সাইট আছে এবং সেই সাইটের লিংকটি আপনি অন্য একটি সাইটে রাখলেন।তাহলে আপনি আপনার সাইটের জন্য একটি ব্যাকলিংক পাবেন সেই সাইট থেকে যেখানে আপনি আপনার সাইটের লিংক দিয়েছিলেন। আপনার সাইট যদি A হয় এবং আপনি যে সাইটে আপনার সাইটের লিংকটি দিবেন সেটি যদি B হয় তাহলে ব্যাকলিং হিসাবে বলতে গেলে আপনি B সাইট থেকে একটি ব্যাকলিংক পেলেন।এভাবে আপনি আপনার সাইটের লিংক যতগুলো সাইটে দিবেন আপনি ততো ব্যাকলিংক পাবেন।আর সার্চ ইন্জিন অপটিমাজেশন এ এটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসাবে ধরা হয়।
অর্থ্যাৎ, আমরা এক কথায় বলতে পারি যে’অন্য সাইট থেকে আমরা আমাদের নিজেদের সাইটে যে ইনকামিং লিংক পাই তাকে ব্যাকলিংক বলে”

কেন এই ব্যাকলিংক ?

ব্যাকলিংক এর কথা মনে পড়লেই আমার মনে পড়ে আমাদের দেশের বড় বড় নেতাদের কথা,কি অবাক হচ্ছেন আমার কথা শুনে?আমি ব্যাকলিংক এর প্রয়োজনীয়তার কথা বললেই সবাকেই এই নেতাদের সাথে তুলনা করতে বলি।

কিভাবে?

লোকবল সবচেয়ে বড় বল।মনে করুন আপনার অনেক টাকা পয়সা আছে কিন্তু কাজ করার জন্য কোন লোকেই আপনি পেলেন না তাহলে কি টাকা পয়সার কোন মুল্য আছে? না নেই।সেভাবেই একজন প্রভাবশালী নেতাও কিন্তু একা কোন মূল্য নেই।দেখবেন যে সে সবসময় চায় তার অনেক অনেক সাঙ্গ-পাঙ্গ ( লোকবল থাকুক )। কেননা লোকবল যত বেশি হবে তার ক্ষমতার প্রভাবও ততো বেশি হবে।ফলে সে সব জায়গায় সে তার প্রভাব আরো বেশি করে খাটাতে পারবে।কিংবা যখন সে কোন কাজ করতে যাবে তখন যদি তার পক্ষেই সবাই ভোট বা সম্মতি দেয় তাহলে তার কাজ ও গ্রহনযোগ্যতাও অনেকাংশে বাড়বে।অতএবে সে বনে যাবে একজন পাওয়ার ফুল ম্যান হিসাবেসার্চ ইন্জিন এর কাছে ব্যাকলিংক ও তেমনি।একটি সাইটের গুরুত্ব ও গ্রহনযোগ্যতা বাড়াতে ব্যাকলিংক বড়ানোর কোন বিকল্পই হয় না।এক একটি ব্যাকলিংক আপনার জন্য ভোট স্বরূপ।এর জন্য সার্চ ইন্জিন সবসময় খুজে বেড়ায় কোন সাইটের ব্যাকলিংক বেশি।কেননা আপনি ও হয়তো কখনো চাইবেন না একজন অযোগ্য প্রার্থীকে একটি গুরুত্বপূর্ণ আসনে বসাতে।এর জন্য সার্চ ইন্জিন ও তাদের প্রথম পেজটির জন্য বেশি গুরুত্ব দেয় ব্যাকলিংককে। ( সজীব রহমান ভাইয়ার পোস্ট থেকে সাহায্য নিয়ে )
বিভিন্ন ভাবে লিংক বিল্ডিং বা ব্যাক লিংক তৈরি করা যায়।
যেমন: Blog Comment, Forum Posting, Guest Blogging etc.

ডুফলো ব্যাকলিংক কি?

ডুফলো ব্যাকলিংক হচ্ছে একটি সাধারন এইচটিএমএল লিংক। যার মাধ্যমে লিংকটি সরাসরি আপনার সাইটকে রেফার করবে এবং ব্লগ বা পোস্ট এই লিংকটিকে সমর্থন দেবে। ডুফলো ব্যাকলিংক হচ্ছে সবচেয়ে শক্তিশালী লিংক। আপনি কি ধরনের ব্লগের কাজ থেকে ডুফলো ব্যাকলিংক পাচ্ছেন তার উপরে নির্ভর করে আপনি কি ধরনের রেঙ্ক পাবেন।উদাহরণস্বরূপ, আমি একটি সাধারন এইচটিএমএল সোর্স কোডের লিংকের মাধ্যমে একটি সাইটের ডুফলো ব্যাকলিংক উপস্থাপন করছি।
<a href=”http://www.google.com/” target=”_blank” rel=”dofollow”>Google Website</a>

নো-ফলো ব্যাকলিংক কি?

নো-ফলো ব্যাকলিংক হচ্ছে এমন একধরনের লিংক যার মাধ্যমে ওয়েবসাইট সার্চ ইঞ্জিনকে তার প্রকাশিত ব্যাকলিংক কে ক্রাওল/ ইন্ডেক্স করতে নিষেধ করে ।। তবে এর মাধ্যমে কিছু ভিজিটর পেতে পারেন। বিশ্বের জনপ্রিয় সাইটগুলো নোফলো ব্যাকলিংক ব্যাবহার করে থাকে যেমন ফেসবুক, টুইটার, উইকিপিডিয়া ইত্যাদি। নোফলো ব্যাকলিংক এর সাথে rel=”nofollow” কোডটি যুক্ত থাকে যা সার্চ ইঞ্জিনকে ইন্ডেক্স করতে বাঁধা দেয়।উদাহরণস্বরূপ, আমি একটি সাধারন এইচটিএমএল সোর্স কোডের লিংকের মাধ্যমে একটি সাইটের নোফলো ব্যাকলিংক উপস্থাপন করছি।
<a href=”http://www.google.com/” target=”_blank” rel=”nofollow”>Google Website</a>
আপনি যে পদ্ধতিতেই ব্যাকলিংক করেন না কেন, মেইল এড্রেস লাগবে যখন তখন ……
আনলিমিটেড ইমেইল এড্রেস খুলে নিন যখন তখন
আপনি যেটাই করেন আপনার যখন তখন নিউ মেইল অ্যাড্রেস লাগতে পারে । তাই আমাদের এমন একটা মেইল খোলার সিস্টেম বের করতে হবে, যাতে সহজে মেইল খোলা যায় ।

নিচে ব্যাক লিংক তৈরির ধাপ গুলো Step by Step আলোচনা করা হলো-

ব্লগ কমেন্টিং কি ?

ব্লগ কমেন্ট হলো কমেন্ট করা যায় এমন কোনো সাইটে গিয়ে কমেন্ট করা।যাঁরা এসইও নিয়ে কাজ করেন, তাঁদের কাছে ব্লগ কমেন্ট হচ্ছে অফ পেজ এসইও-এর একটি অংশ। এটি ব্যাকলিংক তৈরি করার একটি গ্রহণযোগ্য মাধ্যম। আপনি আপনার সাইটের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল রেখে অন্যান্য মানসম্মত ব্লগের আর্টিকেলে কমেন্টের মাধ্যমে আপনার সাইটের জন্য ব্যাকলিংক তৈরি করতে পারেন। আপনি ব্লগ কমেন্টের মাধ্যমে খুব সহজেই অন্য একটি সাইটের সঙ্গে কানেকশন তৈরি করতে পারবেন এবং আপনার সাইটের ব্যাকলিংকের সংখ্যা বাড়াতে পারবেন।

কীভাবে একটি ভালো ব্লগ খুঁজে বের করবেন ব্লগ কমেন্টিংয়ের জন্য?

প্রথমেই আপনাকে যে কাজটি করতে হবে তা হচ্ছে, একটি ভালো মানের ব্লগ খুঁজে বের করা। ভালো মানের ব্লগ বলতে :
  • সক্রিয় ব্লগ হতে হবে।
  • জনপ্রিয় হতে হবে।
  • ভালো মানের কিছু লেখক সেখানে থাকতে হবে।
  • ব্লগের পেজ র‌্যাংক ভালো হতে হবে।
  • যদি ডুফলো হয়, তাহলে অনেক ভালো। তবে উপরোক্ত গুণাবলি থাকলে নোফলো করতে পারেন।
আপনি গুগল থেকে সার্চ করে ব্লগগুলো খুঁজে বের করবেন। এ ক্ষেত্রে আপনি এসব কমান্ড ব্যবহার করতে পারেন সহজে সার্চ করার জন্য।
  • site:.com inurl:blog “niche” “leave a comment”
  • “Add comment” Your Keywords
  • “Post comment” Your Keywords
  • “Write comment” Your Keywords
  • Your Keywords “leave a comment” / “leave comment”2500+ do-follow commentluv enable bloglist
    এখন আপনি আপনার কাঙ্খিত ক্যাটাগরি বা টপিক বা নিস এর সঙ্গে সম্পর্কিত সাইট পেলেন , কিন্তু এগুলো হাই কোয়ালিটি পিএ ডি এ কিনা ? তা জানবেন কিভাবে ? নিচের টুলটি আপানকে এব্যাপারে হেল্প করবে ।
    Domain Authority & Page Authority Cheaker-
    1. http://www.seoreviewtools.com/bulk-…
    2. https://moz.com/researchtools/ose/
    3. http://smallseotools.com/domain-aut…
    এটা দিয়ে আপনি আপনার প্রয়োজন অনুসারে সাইট কালেক্ট করে কমেন্ট শুরু করে দিন । কিন্তু কমেন্ট করবেন কিভাবে ? নিচের টিপস গুলো মনে রাখুন

    ব্লগ কমেন্টিংয়ের ক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে :

    • আপনি যে ব্লগে কমেন্ট করছেন, এর সঙ্গে আপনার দেওয়া সাইটের লিংকটি কতটা সংগতিপূর্ণ।
    • সব সময় চেষ্টা করবেন সবার প্রথমে কমেন্ট করতে।
    • এমন যদি হয় কেউ কোনো পোস্টে কোনো প্রশ্ন করেছে, তাহলে আপনি এর সঙ্গে দরকারি কোনো তথ্য যোগ করতে চাইলে তা কমেন্টের মাধ্যমে করতে পারেন।
    • চেষ্টা করবেন কমেন্টটিকে অর্থবহ করার জন্য। এর জন্য অন্তত চার-পাঁচ লাইনের একটি কমেন্ট লিখুন।
    • কমেন্টে আপনি যে ই-মেইল দিচ্ছেন, তার যেন প্রোফাইল ইমেজ দেওয়া থাকে।
    • আপনি কমেন্ট করার সময় আপনার নামেই দেওয়া ভালো, নিজের ব্র্যান্ড প্রমোশন করার জন্য। যদিও অনেকে এটি পছন্দ করেন না। কারণ এটিকে অনেক সময় স্প্যামিং হিসেবে গণ্য করা হয়। আবার যদি আপনার কমেন্টটি নাম ছাড়া হয়ে থাকে, তবে এর বিষয়বস্তু বা লেখা ইনফরমেটিভ হয়, তাহলে আপনার কমেন্টটি অবশ্যই গ্রহণযোগ্যতা পাবে।
    • আপনার কমেন্টটি যদি এমন হয় ‘Thank you!’ অথবা ‘Really nice post’ জাতীয়, তাহলে এমন কমেন্ট থেকে কিছুই লাভ হবে না।
    চাইলে কমেন্টে এংকর টেক্সট ইউজ করতে পারেন । অনেকের কাছে এটি ঝামেলার মনে হতে পারে ।

    কিভাবে কমেন্টকে সহজে এপ্রুভ করাবেন ?

    1. You must have a gravatar account
    2. Don’t do shit comment like (hello, thanks, keep posting, nice, visit my blog etc.)
    3. Give your thoughts on that post which must be related to post.
    If you do these three points correctly I’m damn sure your comment should be approved easily.
    রেডিমেড অটো কমেন্ট এপ্রুভাল সাইটঃ তাছাড়া আপনি কিছু সাইট ইউজ করতে পারেন যেগুলি অটো এপ্রুভ করে দেয় । এই লিংকে যান
    এংকর টেক্সট জেনারেটরঃ
    or
    <a href=”http://www.example.com/“>YourWordsHere</a>
    এই কোডটি ইউজ করতে পারেন….

    মার্কেটপ্লেসে কি এমন কাজ আছে ?

    আছে । প্রমান চান ?
    https://goo.gl/9aYpa7 এই লিঙ্কে ক্লিক দেন ।
    অথবা
    এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ধারনা পেতে নিচের ভিডিও গুলো দেখুন-
    তবে অবশ্যই ব্যাক লিংক তৈরি করার আগে বায়ার এর কাছ থেকে ব্যাক লিংক এর জন্য প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো ( URL, KEY WORDS, EMAIL, DESCRIPTION) ইত্যাদি নিয়ে নিবেন।

    2.Profile Backlink ( Very Easy Method – এটা খুব সহজ, যারা ইংলিশে দুর্বল তারা করতে পারেন )

    আমরা যারা ফ্রিল্যান্সিং এ লিংক বিল্ডিং এর কাজ করতে চাই, তাদের জন্য প্রোফাইল ব্যাকলিংক একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। প্রোফাইল ব্যাকলিংক হচ্ছে, কোন নির্দ্দিষ্ট সাইটে রেজিষ্ট্রেশন করে নিজস্ব প্রোফাইল সেটিংস এ গিয়ে ওয়েব সাইটের URL দেওয়া। একটি হাই PR সাইটে ইনস্ট্যান্ট ব্যাকলিংক পাওয়ার এটি একটি সহজ পদ্ধতি।ধরুন, আপনি ফ্রিল্যান্সিং সাইটে কোন কাজ পেলেন ১০০ ব্যাকলিংক তৈরি করতে হবে হাই PR সাইটে। বায়ার ব্যাকলিংক তৈরির জন্য নির্দ্দিষ্ট কোন পদ্ধতির কথা উল্লেখ করলেন না, যেমনঃ ব্লগে কমেন্টস, ফোরামে পোষ্টিং ইত্যাদি। আপনি প্রোফাইল ব্যাকলিংক তৈরির মাধ্যমে বায়ারের এ কাজটি খুব কম সময়ে করতে সক্ষম হবেন।
    নিচে প্রোফাইল ব্যাকলিংক তৈরি করা যায় এমন ১০০টি সাইটের লিষ্ট প্রদত্ত হল। মনে রাখতে হবে, এক এক সাইটে ব্যাকলিংক তৈরির পদ্ধতি এক এক রকম। কোন সাইটে হয়তো সরাসরি সাইটের লিংক দেওয়ার ফিল্ড পাবেন, কোনটাতে Add Link বাটন থাকবে, কোনটাতে About Me ফিল্ডে সাইটের URL দিতে হবে। মোটকথা, আপনার সাইটের একটি URL দেওয়ার সুযোগ থাকলেই হল।নিচে প্র্যাকলিক্যালি একটি সাইটে প্রোফাইল ব্যাকলিংক তৈরির পদ্ধতি স্টেপ বাই স্টেপ দেখানো হল।
    1. প্রথমেই
    এ সাইটে গিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করুন।
    2. লগ ইন করে নিচের ছবি মত আইকনে ক্লিক করুন।
    3. Click Edit Profile
    4. নিচের ছবির মত ওয়েব সাইট ফিল্ডে আপনার সাইটের URL দিন।তৈরি হয়ে গেল আপনার ব্যাকলিংক। নিচের ভিডিও টি দেখলে ব্যাপারটি পানির মত মাথায় ঢুকে যাবে –
    প্রোফাইল ব্যাক লিংক করার জন্য জন্য তো ভাল মানের PA &DA সাইট লাগবে । এমন একটি লিস্ট এখান থেকে ডাউনলোড করে নিন ।
    আর আমি নিজেও কিছু সাইট বের করেছি ।
    205+ PAGERANK 5 PROFILE BACKLINKS SITES AND FORUMS লিস্টঃ
    এগুলোর PA &DA বের করতে হলে এই টুলটি ইউজ করতে পারেন ।
    গুগলে সার্চ দিলেও অনেক পাবেন । প্রোফাইল ব্যাক লিংক ব্যাকলিংক তৈরি করার পর লিংকটি যথাস্থানে সংরক্ষন করে রাখুন বায়ারকে দেওয়ার জন্য। এক্ষেত্রে এক্সেল শিট বেশি কার্যকরী । এমন একটি নমুনা ফরম্যাট দেখুন https://drive.google.com/file/d/0B5RlynPETd3PUUFyY0ozVHpvUGs/view?usp=sharing

    অটো ব্যাকলিংক শিখে সহজে আয় করুনঃ

    অটো ব্যাকলিংক সাইটের জন্য ক্ষতিকর হলেও কিছু আবুল বায়ার আছে ! যারা টাকা দিয়ে এসব ব্যাকলিংক কিনার জন্য অস্থির থাকে । ওদের চাহিদা মেটানোর জন্য নিচে কিছু টুলস দিলাম । এগুলির মাধ্যমে আপনি ব্যাকলিংক ক্রিয়েট করতে পারবেন ।
    বিঃ দ্রঃ তবে এক্ষেত্রে ব্রাউজারের গেস্ট মুড ইউজ করা ভাল

    ব্যাকলিংক জেনারেটর টুলঃ
    http://w3seo.info/backlink-maker এই টুলের মাধ্যমে ৫০ টির মত ব্যাকলিংক পাওয়া যায় । পেলাম ৫০
    https://www.metricbuzz.com/Free-Backlink-Builder-Generator/ এই টুলের মাধ্যমে প্রায় হাজার খানেক লিংক তৈরি করা যায় । তবে ৫০ পারসেন্ট লিংক ডেড হয় । যেগুলি সাকসেস বা ওকে লেখা উঠবে শুধু ওগুলিকে কাউন্ট করবেন । ওই সাকসেসফুল লিংক গুলিকে এক্সেলে কপি করবেন । তাহলে এভারেজে এই টুল থেকে আমরা লিংক পেলাম৫০০টি
    http://100downloads.xyz/edugov/ এই টুলটির মাধ্যমে আপনি কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে ৭১ টি এডু অ্যান্ড গভ ব্যাকলিংক পাবেন । পেলাম ৭১ টি ।
    http://smallseotools.com/backlink-maker/https://www.backlinkr.net/ এই টুলটি দেয় প্রায় ৮০ টির মত তবে এগুলি কপি করতে ঝামেলা । তাহলে পেলাম ৮০ টি
    http://www.freebacklinkbuilder.net/ এই টুলটি প্রায় ৫০ টির মত ডু ফলো লিঙ্ক দেয় । যেগুলি ভাল মানের তাহলে পেলাম ৫০ টি
    এবার এসব লিংক গুলো কে ইনডেক্স করে দিন ।

    ইনডেক্স করবেন কিভাবে ?

    সার্চ ইন গুগোল ।

    কিভাবে কাজ জমা দিবেন ?
    ব্যাকলিংক করার পর দেখবেন যে সবগুলি লিংক ভাল হবে না কিছু হবে এরর লিংক । ওই সব লিংক গুলিকে বাদ দিয়ে দিবেন । তারপর এগুলিকে এক্সেলে এন্ট্রি করে সাবমিট করবেন ।

    ৩.Forum Posting:-

    Step 1: ফোরাম পোষ্টিং হলো বিভিন্ন ফোরাম সাইটে গিয়ে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাইন আপ করা এবং সেখানে আপনার সাইটের লিংকটি শেয়ার করা। এটিই হবে আপনার সাইটের জন্য ব্যাক লিংক। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ধারনা পেতে নিচের ভিডিওটি দেখুন-
    1. https://www.youtube.com/watch?v=tkh4QJw_Cis
    Step 2: ফোরাম পোষ্টিং এর জন্য প্রয়োজনীয় সাইট পেতে নিচের লিংক এ প্রবেশ করুন এবং আপনার টপিকস্ রিলেটেড কিওয়ার্ড দিয়ে সার্চ করুন।
    1. http://linksearching.com/
    2. http://dropmylink.com/
    3. এছাড়াও এখানে কিছু High Quality ফোরাম সাইট দেওয়া আছে-http://www.mediafire.com/file/z87e41d8oco4tvb/40-DA-Profile-Backlinks.xlsx
    Step 3: যথাযথ তথ্য দিয়ে ব্যাকলিংক তৈরি করুন এবং লিংকটি যথাস্থানে সংরক্ষন করে রাখুন বায়ারকে দেওয়ার জন্য।

    4. Guest blogging:-

    Step 1: গেস্ট ব্লগিং সম্পর্কে বিস্তারিত ধারনা পেতে পোষ্টটি পরুন – http://genesisblogs.com/tutorial-2/17371
    এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ধারনা পেতে নিচের ভিডিওটি দেখুন-https://www.youtube.com/watch?v=G-b60O-SFdo
    Step 2: প্রয়োজনীয় ধারনা পেয়ে গেলে এবার কাজ শুরু করে দিন।
    1. Guest Blog Site List – http://www.freelinks.com/
    2. সেরা কিছু গেস্ট ব্লগিং সাইটের লিস্টের লিংক – http://linksearching.com/40-best-ap…
    Step 3: ব্যাক লিংক তৈরি করার পর লিংকটি যথাস্থানে সংরক্ষন করে রাখুন বায়ারকে দেওয়ার জন্য।# তবে অবশ্যই ব্যাক লিংক তৈরি করার আগে বায়ার এর কাছ থেকে ব্যাক লিংক এর জন্য প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো ( URL, KEY WORDS, EMAIL, DESCRIPTION) ইত্যাদি নিয়ে নিবেন।
    # ব্যাক লিংক এর জন্য কিছু প্রয়োজনীয় Tools: Domain Authority & Page Authority Cheaker-
    1. https://moz.com/researchtools/ose/
    Web Side Rank Chacker-
    1. https://moz.com/checkout/freetrial
    High Profile Ranking-
    1. https://moz.com/researchtools/ose/
    Get 31 Free Do Follow Backlinks PR 8 ,DA 75+ in Less than 10 Min 2017

স্মার্ট ফোনের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অ্যাপ

04:48
প্রযুক্তির এই যুগে সাবাই স্মার্টফোন ব্যবহার করি। ফোন ব্যবহারের সময় সব সময় আমরা বিভিন্ন ধরণের অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করে থাকি।
ফোন ওপেন করার পরই আমাদের যে অ্যাপ্লিকেশনটির প্রয়োজন হয় সেটি হলো কি-বোর্ড। আর আমাদের দেশের বেশিরভাগ মানুষই যে কি-বোর্ড গুলো ব্যবহার করে সেগুলোর নাম নিচে দেওয়া হলো।
Ridmik   Keyboard
বাংলা লেখার জন্য বাংলাদেশের মানুষের কাছে এটি অক্সিজেন কি-বোর্ড হিসাবে পরিচিত। এটা ছাড়া যেনো বাংলা লেখা চলেই না। যদিও এখন জি-বোর্ডে বাংলা লেখা যায়। আর বর্তমানে অ্যান্ড্রয়েড পি’তে এটা হ্যাং খেয়ে বসে থাকে মাঝে মাঝেই। তাই এটাকে বাদ দিয়ে অনেকেই অভ্রয়েড ব্যবহার শুরু করছে।
Avroid keyboard
 রিদমিক কি-বোর্ডকে কিছুটা চেঞ্জ করে নাম দেওয়া হয়েছে Avroid। এটা প্লে-স্টোরে এখন পাওয়া যায় না। তবে এটাকে আমরা অনেকেই Ridmik এর বিভিন্ন ইস্যু থাকার কারণে ব্যবহার করি।
Gboard
এটা নিয়ে তেমন কিছুই বলতে হবে না। মোটামোটি সবার অ্যান্ড্রয়েড ফোনেই এটা আছে। এটা দিয়েও অন্যান্য ভাষার সাথে বাংলাও লেখা যাবে। এরপরই আমরা ব্যবহার করে থাকি ক্যামেরা অ্যাপ। বিভিন্ন কাজে বিভিন্ন ক্যামেরা অ্যাপ সহযোগিতা নিয়ে থাকি। যেমন সেলফি তোলার জন্য যে ক্যামেরা ব্যবহার করে থাকি সেটি আবার অন্যান্য ক্ষেত্রে ব্যবহার করে থাকি না। নিচে কয়েকটি ক্যামেরা অ্যাপের নাম দেয়া হলো।
Gcam
এটি হলো গুগলের পিক্সাল ফোনের ক্যামেরা অ্যাপ। যা অন্যান্য ফোনের জন্য পোর্ট করা হয়। আর এটি দিয়ে তোলা ছবি আমাদের স্টক ক্যামেরায় তোলা ছবির থেকে অনেক দিক দিয়েই ভালো।
Open Camera
এটাতে আছে হাজারটা ফিচার্স। ওপেন করলেই অনেক অপশন দেখে মাথা ঘুরঘুর করবে আপনার। এটি দিয়ে ভিডিও করা যাবে। এছাড়া ফোকাস, হুয়াইট ব্যালেন্স, এক্সপোজার লক করে রাখার সুবিধা আছে।
Camera FV-5
অ্যান্ড্রয়েডের সব চেয়ে জনপ্রিয় একটি ক্যামেরা অ্যাপ এটি। ম্যানুয়ালি সব সেটিংস কন্ট্রোল করার সুবিধা আছে এটাতে। সেলফি তোলার জন্য আমরা যে ক্যামেরাগুলো বেশি ব্যবহার করে থাকি।
Sweet Selfie
এটাতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের স্টিকার্স, ফিল্টার্স। ভালো আলো আর ভালো একটি ক্যামেরা ফোন হলেই এই অ্যাপটি দিয়ে সুন্দর সেলফি তোলা সম্ভব।
Beautyplus
এই অ্যাপটিতে স্কিন এডিটিংয়ের সুবিধাসহ পার্ফেক্ট আই করার ফিচার যুক্ত আছে। ম্যাজিক ব্রাশ, লাইভ রিটাচ, ফটো এডিটিং ও করা যাবে এটি দিয়ে।
YouCam Perfect
লাইভ স্কিন এডিটিংসহ বিভিন্ন ফিল্টার্স রয়েছে এটিতে। এছাড়াও ছবি তোলার পর এডিটিংয়ের সুবিধা রয়েছে।
 
Copyright © all tips . Designed by OddThemes & VineThemes